ড্যাফোডিল ইন্টান্যাশনাল কলেজে যথাযথ মর্যাদায় পালিত হলো মহান শহিদ দিবস এবং আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। মহান ভাষা শহিদদের প্রতি যথা যোগ্য সম্মান জানাতে কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্র-ছাত্রীদের অংশগ্রহনে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয় এবং রচনা প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়।
Annual Picnic 2024
সফলভাবে অনুষ্ঠিত হলো শিক্ষার্থীদের বহুল প্রতীক্ষিত “বার্ষিক বনভোজন ২০২৪”
আত্মবিশ্বাস- ই সফলতার মূলমন্ত্র
একাদশ দ্বাদশ শ্রেণীর গণ্ডি পেরিয়েই তোমরা এক বিশাল যুদ্ধের সম্মুখীন হবে। সেই যুদ্ধটি হল ভার্সিটি এডমিশন যুদ্ধ। পাবলিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সুযোগ পাওয়ার জন্য একটি আসনের পেছনে যুদ্ধ করে অনেক শিক্ষার্থী। কিন্ত কেন ? ভালো ইউনিভার্সিটিতে একটি ভালো সাবজেক্টে পড়ার সুযোগ তোমার ক্যারিয়ার ও চিন্তা ভাবনা অনেকটাই বদলে দিবে।
একটি ইট কখনো দূর থেকে চোখে পড়েনা, একটি একটি করে জোড়া লাগিয়ে বিল্ডিং বানালেই কেবল দূর থেকে সবার চোখে পড়ে মানুষের সফলতা হল একটি বিল্ডিং যা আস্তে আস্তে বানানোর পরই চোখে পড়ে । একাদশ দ্বাদশ শ্রেনীর দুই বছর কতটা তুমি ইফোর্ট দিয়ে পড়াশোনা করেছো তার উপর নির্ভর করবে তোমার এডমিশন যুদ্ধে জয়ী হওয়া না হওয়া। টোটাল ২০০ মার্কসের মান বন্টন। তার মধ্যে ১০০ মার্কস তোমার SSC ও HSC জিপিএ থেকে কাউন্ট করা হবে। ৪০% তোমার SSC ও ৬০% HSC রেজাল্ট থেকে নেয়া হবে।
আর বাকি ১০০ মার্কসের পরীক্ষা হবে তোমার HSC সিলেবাস থেকে। তাই সময় নষ্ট না করে তোমার প্রতিটি দিন কাজে লাগাও। আরাম আয়েশ আর অর্জন কখনোই এক পথে চলে না। অলসতা কখনো সফলতার বন্ধু হতে পারে না। সফলতার চারা গাছ দেখতে হলে অবশ্যই তোমাকে চেষ্টার বীজ বুনতে হবে। মনে রেখো ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে বিচার করা হয় না, বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে। কারন অর্জনই গর্জন। মাথা উঁচু করে বাঁচতে হলে তোমাকে অর্জনের প্রসেসে ঢুকতে হবে। সাকসেস হতে হলে চেষ্টা না করে মোবাইল নামক ঢিলামির বাক্সে বন্দী থাকা যাবে না। জীবনে সাকসেস হওয়ার কোনো লিফট নেই, দুনিয়াতে কেউ শর্টকাটে সফল হতে পারে না। নিজের উপর জোর করে হলেও প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন কমপ্লিট করতে হবে। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেনীর ২ বছরের ক্যালেন্ডারের পাতা শেষ হয়ে গেলে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব চূড়ান্ত হয়ে যাবে। এই দুই বছর বেশি উপভোগ করতে গিয়ে বেশি অনুশোচনায় ভুগতে যেনো না হয় সেই দিকটাও লক্ষ্য রাখতে হবে।
আজ না কাল পড়তে বসবো, আমার তো ভালো করে পড়া উচিৎ এই একই চিন্তা সবার মনেই আসে, পাথর্ক্য শুধু ঝাপিয়ে পড়ার মাঝে। বেশির ভাগ মানুষ সফল হতে পারে না কারন তারা যাত্রাই শুরু করে না। তাই তোমাদের বলি, দেরি না করে পড়তে বসো, প্রতিটা মূহুর্ত কাজে লাগাও।
সময় নষ্টকারী অভ্যাসগুলো পরিবর্তন করতে হবে, সময় নষ্ট করার অপশন যত বাড়বে প্রোকাস্টিনেশনও তত বড়বে। হাতের মোবাইলটি ৩ ঘন্টা দূরে রেখে পড়তে বসলে কোনো ক্ষতি হবে না। কয়েক ঘন্টা তোমার হাতে মোবাইল না থাকলে দুনিয়া পাল্টে যাবে না। পড়াশোনার চেয়ে তোমার মোবাইল জরুরি না। মনে রেখ মোবাইল এখন আমাদের অজান্তেই এক মহা আসক্তিতে পরিনত হয়েছে। মোবাইলের অতিরিক্ত ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে পারলেই তুমি তোমার লক্ষ্যের পেছনে ক্লান্তিহীনভাবে লেগে থাকতে পারবে।
তোমরা কি জানো গুগলের বর্তমান CEO কে ??
তিনি হলেন- সুন্দর পিচাই
তিনি ভারতের তামিলনাড়ুর এক মধ্যবিত্ত পরিবারে বেড়ে ওঠেন। দুই রুমের একটি এপার্টমেন্টে ছোট ভাই সহ চার জনের পরিবার বাস করত। একটি ল্যাপটপ এমনকি একটি মোবাইল কেনার সামর্থ ছিলনা।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবৃত্তিতে সুযোগ পাওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রে যাবার জন্য প্লেনের টিকিট কেনার সামর্থ্যও পরিবারের ছিল না। পরিবারের সঞ্চিত অর্থ আর এক বছরের মোট আয়ের চেয়েও বেশি পরিমান অর্থ লোন নিয়ে সেই ব্যবস্থা করেন তার বাবা-মা।
তার বর্তমান বেতন ভারতীয় মুদ্রায় ১৮৮৪ কোটি ৩৯ লাখ ১৩ হাজার ৯০০ টাকা। কঠোর পরিশ্রম করলে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়।
যার প্রয়োজনের আকাঙ্খা যত বেশি তার আলসেমি আর এক্সকিউজ ততই কম।নদীর স্রোত কাউকে পাহাড়ের চূড়ায় উঠায় না বরং সাগরে নিয়ে ভাসায়। সাকসেস হতে হলে নিজেকে কন্ট্রোল করতে হবে। আনন্দ আর ইফোর্টের মধ্যে ব্যালেন্স রেখে পড়াশোনা করতে হবে।
মনে রেখো; মেধাবীরা হেরে যেতে পারে কিন্তু পরিশ্রমীরা কখনোই হারে না। সঠিক পথে পরিশ্রম করো, সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ।
Annual Sports 2024
নানা উৎসাহ ও উদ্দীপনার মাধ্যমে আয়োজিত হলো ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ২০২৪। অত্যন্ত সুশৃঙ্খল ও বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে বার্ষিক ক্রীড়া-প্রতিযোগিতার উদ্বোধন ঘোষিত হয়। উদ্বোধন ঘোষণা করেন অনুষ্ঠানের সভাপতি ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের অধ্যক্ষ কর্নেল মো:সাদীকুল বারী।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ২০২৩
বুদ্ধিজীবীরা ছিলেন বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সন্তান। স্বাধীন বাংলাদেশে তাদের অবদান কখনো ভুলবার নয়। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ পরিবারের পক্ষ থেকে সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রইলো বিনম্র শ্রদ্ধা। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্র ছাত্রীদের সমবেত প্রচেষ্টায় তৈরি দেয়ালিকা উদ্বোধন করেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের অধ্যক্ষ জনাব কর্নেল মো সাদীকুল বারী।
Photography Contest 2023
Capturing Moments, Celebrating Achievements! Today’s assembly and prize-giving ceremony was a true showcase of talent and dedication. Principal Sir’s insightful briefing on the essence of time and the importance of study left everyone inspired. Together, let’s continue to seize every moment and embrace the journey of knowledge. Congratulations to all participants of the “Photography Contest” for your incredible work! Certificates proudly awarded to our brilliant students.
Global Entrepreneurship Week 2023
“Empowering dreams, igniting innovation! Participating ‘Global Entrepreneurship Week 2023’ at Daffodil International College, where ideas blossom and futures take flight.
নবীনবরণ ২০২৩
“ফাগুনের নবীন আনন্দে গান খানি গাঁথিলাম ছন্দে; দিল তারে বনবীথি কোকিলের কলগীতি, ভরি দিল বকুলের গন্ধে।”
নানা উৎসাহ এবং উদ্দীপনার সাথে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে উদযাপিত হলো ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ উৎসব। উৎসবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের অধ্যক্ষ জনাব শিবলী সাদিকের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব এস.এ.এম রফিকুন্নবী,অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল, ডিরেক্টরেট অফ আইসিটি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যক্ষ, ডিআইআইটি। সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, অধ্যক্ষ ডিআইএস। আলোচনা সভার পর শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশিত হয়।
Importance of ‘Co-curricular Activities’ to build up Self-confidence
In the 21st century, the world is changing fast. That is why, the conventional education
curriculum which was developed in the early 20th century, has to pave the way to a new kind of
education and learning which is related to our day to day living and plays a vital role to build up
career and personality. Co-curricular activities are different from academic activities. It is true
that much of our intellectual development happens, to a great extent, in the classroom but it is
not enough to survive in life. Students can participate in co-curricular activities besides their
academic activities. These activities give unique experience of life, these activities make one
smart and wise. These activities encourage to expose hidden talents. It helps to the students to
become aware of time management and more responsible. It helps the learners to be confident,
problem solving and reasoning. When these activities blended with academics, it will help the
students learn effectively. It will also give them an opportunity of thinking unusually and getting
the innovative ideas and above all to be self-dependent.
There are many co-curricular activities like- debate, recitation, singing songs, dancing, public
speaking, extempore speech, library work, social service etc. These are the activities through
which a learner can strengthen the classroom learning as well as other activities both inside and
outside the classroom.
The students who engage themselves in these co-curricular activities, can achieve better results
in their academic ground. Their academic performance develop day by day as they learn how to
balance their co-curricular activities with their academic pursuits. Moreover, they better
understand how to manage their time effectively and also increase their interest in the classroom.
So, it is essential to understand the importance of co-curricular activities in improving academic
performance. In other words, co-curricular activities enable a learner to digest his academic
studies and make him/her to be confident in every sphere of practical life. In this competitive
era, co-curricular activities also play a vital role to build up a better career for the learners.
Because it broadens new horizons for them. It makes the students feel happier, stronger,
confident and more likely to lead a healthy and active life style.
Now we are passing a very critical situation. In a normal situation, Pre Covid-19, all
extracurricular activities for the students took place in academic environment. Though it is not
possible in this current pandemic situation, students can involve themselves virtually in many
co-curricular activities. And it helps them to be fit mentally removing their mental stress. In this
connection, Virtual club activities can be implemented during the pandemic. Through Google
meet or Zoom, students can participate in interactive session where they can share their
experience and receive suggestion from the experts. Now at this moment, they can more involve
in many indoor activities like crafts, creative writings, gardening, graphic designs etc.
By the above discussion, we can say that the students engaging through co-curricular activities
can learn essential values about different religions, events, cultures of national and international
importance as well as discipline. They also learn to understand different values, social ethics,
motivational skills, capability of accepting challenges, self-dependent, self-contentment etc.
In order to make the new generation all-rounder and self-reliant, co-curricular activities should
be integrated in the educational sector compulsorily.
Writer: Sanchita Nargees
Sr.Lecturer, English
মহিষ কি কালো না ব্ল্যাক ডায়মন্ড!
মহিষ একটি অতি পরিচিত প্রাণী। সবাই কমবেশি তাকে চিনে, চেহারায় না চিনলেও কথায় কথায় সবাই মহিষের নাম বলে যেমন- কারও চেহারা কালো হলেই সবাি তাকে বলে তুই মহিষের মতো। যার ইংরেজি নাম- Bull বৈজ্ঞানিক নাম – Bos taurus এই প্রাণীটি পানিতে নামলে উঠতে চায় না, এবং আনন্দে মেতে ওঠে। দেখতে কালো হলেও আসলে এর গুন অনেক-
১. মহিষের দুধ অনেক উপকারী, মহিষের দুধে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। যা হাড়ের
বিকাশের জন্য অধিক দরকারী এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝঁকি কমায়।
২. ক্যালসিয়াম হাড়ের বিল্ডিং ব্লক হিসাবে পরিচিত, নিয়মিত মাহিষের দুধ পান করলে এর থেকে
রেহাই পাওয়া যায়।
৩. মহিষের দুধে তামা, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস এবং জিঙ্কের মতো অন্যান্য খনিজ পদার্থও থাকে যা
হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।
৪. মহিষের দুধে ঘুমকে প্ররোচিত করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই আপনি যদি রাতে ভালো ঘুম চান
এবং যাদের রাতে ঘুম আসে না, তার মহিষের দুধ খেলে এ অবস্থা থেকে রেহাই পাবেন।
৫. গরুর দুধের তুলনায় মহিষের দুধে প্রোটিন, চর্বি এবং ল্যাকটোজ বেশি থাকে।
৬. যাদের ওজন বেশি অর্থাৎ যাদের স্থুলতা রয়েছে তাদের জন্য মহিষের দুধ খুবই উপকারী, কারন
এতে ফ্যাটির চেয়ে বেশি ক্যালোরি রয়েছে।
৭. মহিষের দুধে পাওয়া যায় মহামূল্যবান ভিটামিন-D যা সচরাচর খুব একট খাবারে পাওয়া
যায় না। সাধারণত সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন-D প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়। ভিটামিন-D হাড়,
নার্ভ, মাংসপেশিকে সচল রাখে।
মহিষের মাংসের উপকারিতা:
এটি লাল মাংস বা রেডমিট নামে পরিচিত।
১. গরুর মাংসের চেয়ে ১০% কোলেস্টোরলের পরিমান কম থাকে, তবে আমিষের পরিমান,
আয়রনের পরিমান, বি১২ বেশি থাকে, শিশুদের বৃদ্ধিতে এবং মানসিক বিকাশে সাহায্য করে।
২. ৭০% কোলেস্টরল কম, চর্বি কম, এলার্জি থাকে না, আয়রন বেশি থাকে যা মানুষের দেহে রক্ত
তৈরি ও রক্ত স্বল্পতা দূর করে, লো-প্রেসার দূর করে।
৩. এতে আয়রনের পরিমান বেশি থাকায় এটি গর্ভবতি মায়েদের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে।
৪. মহিষের মাংস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, কারণ এতে চর্বির পরিমান মাত্র ২ শতাংশ।
৫. যারা বাতব্যাথার ভয়ে গুরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন, তারা নির্ভয়ে এটি খেতে পারেন।
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিবিভাগসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার গবেষণায় দেখা গেছে, গুণগত মানের দিক থেকে গরুর মাংসের চেয়ে মহিষের মাংস অত্যন্ত স্ব্যাস্থ্য সম্মত।
পবিত্র কুরআনের সূরা ইয়াসিন আয়াত ৭২ ও ৭৩ নং আয়াতে, আল্লাহতাআলা বলেছেন, আমি চতুষ্পদী কতকগুলো প্রাণীকে মানুষের বশীভূত করে দিয়েছি, সেগুলো তারা বাহন এবং কতক তারা ভক্ষণ করে, মহিষ চতুষ্পদী প্রাণী, এটি দ্বারা আমরা গাড়িটানি এবং এর মাংস ও দুধ ভক্ষণ করি, এটি আমাদের জন্য পরিপূর্ণ হালাল একটি প্রাণী- সূরা আল নাহল।
যারা দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা থেকে মাংস বাদ দিয়ে দিয়েছেন তারা নির্দ্বিধায় মহিষের মাংস যোগ করতে পারেন।
আসলে প্রাণী জগতের প্রাণীদের মধ্যে মহিষ একটি ব্ল্যাক ডায়মন্ড।