National Mourning Day Notice

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ
বিজ্ঞপ্তি— ৬০

ডিআইসি/নোটিশ/একা/২০২৩ তারিখ: ১৩.০৮.২০২৩ খ্রি:

কলেজের সকল শিক্ষার্থীকে জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ১৫ আগস্ট ২০২৩, মঙ্গলবার, সকাল ১০টায় কলেজপ্রাঙ্গণে জাতীয় শোক দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হবে। এ উপলক্ষে ১৪ আগস্ট কলেজে রচনা ও চিত্রাঙ্কন (বিষয়: শোকাবহ আগস্ট) প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হবে। অংশগ্রহণেচ্ছু শিক্ষার্থীদের ১৪ তারিখ পরীক্ষার পর উপস্থিত থেকে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।

মো: শিবলী সাদিক
অধ্যক্ষ
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ, ঢাকা

Disiplinary Notice

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ
বিজ্ঞপ্তি— ৬৩

ডিআইসি/নোটিশ/প্রশা—২০২৩ তারিখ: ২৮.০৮.২০২৩ খ্রি:

কলেজের একাদশ শ্রেণির সকল শিক্ষার্থীকে জানানো যাচ্ছে যে, ২৯ আগস্ট ২০২৩ মঙ্গলবার থেকে সকাল ৮:৪৫মিনিটের মধ্যে যথাযথভাবে হেয়ার—কাট, ব্ল্যাক সু, টাই (ছেলেদের) ইউনিফর্ম (প্রাতিষ্ঠানিক পোশাক) এবং আইডি কার্ড পরিধান করে কলেজে আসতে হবে। এর ব্যতয় ঘটলে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মো: শিবলী সাদিক
অধ্যক্ষ
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ, ঢাকা

357541538_676471314526070_7946704833926880397_n

Talent Hunt 2023

শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রতিযোগিতার মাধ্যমে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টির লক্ষ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ রাজধানীর বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে আয়োজন করে ‘মেধা অন্বেষণ ২০২৩’। শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় জমজমাট প্রতিযোগিতা। প্রিয় শিক্ষার্থীরা, তোমাদের সোৎসাহ আগমনে আমরা ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ পরিবার আনন্দিত, উদ্দীপিত এবং উজ্জীবিত।

366067881_688296623343539_7692518977337753278_n

এইচ এস সি পরীক্ষার্থীদের বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠান ২০২৩

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজে আজ এইচ এস সি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিদায় ও দোয়া অনুষ্ঠান এর আয়োজন করা হয়। সেই সাথে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এডমিট কার্ড বিতরন করা হয়। এইচ এস সি পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের পক্ষ থেকে শুভকামনা।

Your-paragraph-text-6

মহিষ কি কালো না ব্ল্যাক ডায়মন্ড!

মহিষ একটি অতি পরিচিত প্রাণী। সবাই কমবেশি তাকে চিনে, চেহারায় না চিনলেও কথায় কথায় সবাই মহিষের নাম বলে যেমন- কারও চেহারা কালো হলেই সবাি তাকে বলে তুই মহিষের মতো। যার ইংরেজি নাম- Bull বৈজ্ঞানিক নাম – Bos taurus এই প্রাণীটি পানিতে নামলে উঠতে চায় না, এবং আনন্দে মেতে ওঠে। দেখতে কালো হলেও আসলে এর গুন অনেক- 

১. মহিষের দুধ অনেক উপকারী, মহিষের দুধে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। যা হাড়ের 

    বিকাশের জন্য অধিক দরকারী এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝঁকি কমায়।

২. ক্যালসিয়াম হাড়ের বিল্ডিং ব্লক হিসাবে পরিচিত, নিয়মিত মাহিষের দুধ পান করলে এর থেকে 

    রেহাই পাওয়া যায়।

৩. মহিষের দুধে তামা, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস এবং জিঙ্কের মতো অন্যান্য খনিজ পদার্থও থাকে যা 

    হাড়কে মজবুত করতে সাহায্য করে।

৪. মহিষের দুধে ঘুমকে প্ররোচিত করার বৈশিষ্ট্য রয়েছে। তাই আপনি যদি রাতে ভালো ঘুম চান 

    এবং যাদের রাতে ঘুম আসে না, তার মহিষের দুধ খেলে এ অবস্থা থেকে রেহাই পাবেন।

৫. গরুর দুধের তুলনায় মহিষের দুধে প্রোটিন, চর্বি এবং ল্যাকটোজ বেশি থাকে। 

৬.  যাদের ওজন বেশি অর্থাৎ যাদের  স্থুলতা রয়েছে তাদের জন্য মহিষের দুধ খুবই উপকারী, কারন 

     এতে ফ্যাটির চেয়ে বেশি ক্যালোরি রয়েছে।

৭. মহিষের দুধে পাওয়া যায় মহামূল্যবান ভিটামিন-D যা সচরাচর খুব একট খাবারে পাওয়া 

    যায় না। সাধারণত সূর্যের আলো থেকে ভিটামিন-D প্রচুর পরিমানে পাওয়া যায়। ভিটামিন-D হাড়, 

    নার্ভ, মাংসপেশিকে সচল রাখে।

মহিষের মাংসের উপকারিতা:

এটি লাল মাংস বা রেডমিট নামে পরিচিত।

১. গরুর মাংসের চেয়ে ১০% কোলেস্টোরলের পরিমান কম থাকে, তবে আমিষের পরিমান, 

   আয়রনের পরিমান, বি১২ বেশি থাকে, শিশুদের বৃদ্ধিতে এবং মানসিক বিকাশে সাহায্য করে।

২. ৭০% কোলেস্টরল কম, চর্বি কম, এলার্জি থাকে না, আয়রন বেশি থাকে যা মানুষের দেহে রক্ত 

    তৈরি ও রক্ত স্বল্পতা দূর করে, লো-প্রেসার দূর করে।

৩. এতে আয়রনের পরিমান বেশি থাকায় এটি গর্ভবতি মায়েদের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে।

৪. মহিষের মাংস হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়, কারণ এতে চর্বির পরিমান মাত্র ২ শতাংশ।

৫. যারা বাতব্যাথার ভয়ে গুরুর মাংস খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন, তারা নির্ভয়ে এটি খেতে পারেন।

জাতিসংঘের খাদ্য  ও কৃষি সংস্থা এবং যুক্তরাষ্ট্রের কৃষিবিভাগসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার গবেষণায় দেখা গেছে, গুণগত মানের দিক থেকে গরুর মাংসের চেয়ে মহিষের মাংস অত্যন্ত স্ব্যাস্থ্য সম্মত।

পবিত্র কুরআনের সূরা ইয়াসিন আয়াত ৭২ ও ৭৩ নং আয়াতে, আল্লাহতাআলা বলেছেন, আমি চতুষ্পদী কতকগুলো প্রাণীকে মানুষের বশীভূত করে দিয়েছি, সেগুলো তারা বাহন এবং কতক তারা ভক্ষণ করে, মহিষ চতুষ্পদী প্রাণী, এটি দ্বারা আমরা গাড়িটানি এবং এর মাংস ও দুধ ভক্ষণ করি, এটি আমাদের জন্য পরিপূর্ণ হালাল একটি প্রাণী- সূরা আল নাহল।

যারা দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা থেকে মাংস বাদ দিয়ে দিয়েছেন তারা নির্দ্বিধায় মহিষের মাংস যোগ করতে পারেন। 

আসলে প্রাণী জগতের প্রাণীদের মধ্যে মহিষ একটি  ব্ল্যাক ডায়মন্ড। 

লেখা: মিস নিলুফা ইয়াসমিন

সিনিয়র প্রভাষক, জীববিজ্ঞান

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ, ঢাকা

364264290_685986216907913_2574418461285194265_n-2

কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ২০২৩

বর্ণিল আনন্দের আলোকচ্ছটায় উদ্ভাসিত হলো ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজের এইচএসসি উত্তীর্ণ ২০২২ ব্যাচের কৃতি শিক্ষার্থীরা। কৃতি শিক্ষার্থীদের সম্মানে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো প্রাণবন্ত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে কৃতি শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও সনদপত্র দিয়ে সংবর্ধিত করা হয়।

365699900_689234486583086_7932306111476877592_n-1

National Mourning Day 2023

Bloody August 15, National Day of Mourning.
48th martyrdom anniversary of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman
On this day in 1975, the anti-independence and Pakistani brokers brutally killed the great architect of independence Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the greatest Bengali father of the nation, in his own family. Daffodil International College pays tribute to Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman and all the martyrs of his family on this day.

Blog (2)

Visiting Military Museum: An Outstanding Study Tour with DIC students

Visiting Military Museum: An Outstanding Study Tour with DIC students

Study tour, a break from routine classroom settings, injects enthusiasm and excitement
into the learning process. In fact, study tours can inspire students, reignite their passion for their
field of study, and motivate them to explore further. In order to fulfil this purpose, Daffodil
International College arranged a study tour at Bangabandhu Military Museum for its students’
holistic development.
On 27 May 2023, the students of class XI (session: 2022-23) along with their teachers
started for Bangabandhu Military Museum at 9.30 am. The museum is located at Bijoy Sarani,
Dhaka. It has a collection of Bangladesh’s military history, heritage, success stories and various
weapons and ammunition.
As the destination is not very far from college campus, we have decided to go on foot.
While crossing Manik Mia Avenue, the juvenile students had some snaps in front of the
Parliamentary Building. They were, really, excited and thrilled while marching towards the
destination. We reached the museum at 10.30 am and found that some of my fellow students had
already arrived at their most cherished destination.
After finishing the counting of the students, they entered the museum in a queue
maintaining discipline and rules of the institution. While exploring the museum, they observed
our heritage, success stories of our ancestors, wide implementation of Augmented Reality,
Interactive Displays, Virtual Reality, Holograms etc.

The museum is divided into six sections, including the Bangladesh History Gallery on the
ground floor, Bangladesh Army Gallery on the 2nd floor, Bangladesh Air Force gallery on the
3rd floor, UN Peacekeeping Gallery on the 4th floor, and Bangladesh Navy Gallery at the
basement.

There is also a separate museum named “Toshakhana Jadughor” within the museum
complex, where gifts and awards received by the country’s important personnel have been
showcased. A grand sculpture of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman has been placed in the
middle of the “Toshakhana Jadughor”.

Our students got amazed looking at the awesome architectural design and infrastructure
inside the museum. The study tour came to an end almost at 1.00 pm. At the end of the tour, they
experienced a heavy rainfall poured down the city which made the day more memorable for
them. Due to excessive rainfall, we had to wait some more time at the museum. This study tour
and the rainfall made the students refreshed by removing the monotony of academics.
Overall, it was an unforgettable outing of the teachers and the students which will remain
forever in the memory and keep us invigorated again and again.
Finally, I would like to say that this kind of study tour offers unique opportunities for
students to learn, grow, and develop both academically and personally. Moreover, it provides
practical experiences through gaining knowledge and foster various skills that are essential to
achieve success in the academic and professional spheres.

Daffodil International College Teachers Blog by Nasreen Sultana (NS)

নিরাপদ খাদ্য ও সাম্প্রতিক সময়

নিরাপদ খাদ্য ও সাম্প্রতিক সময়

ঈশ্বর গুপ্তের বাণী- ‘ ভাত মাছ খেয়ে বাঁচে বাঙালি সকল।’ কিন্ত ভাত মাছ খেয়ে বেঁচে থাকার প্রয়াস বর্তমানে কঠিন হয়ে পড়েছে। কেননা আজকাল অসাধু ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ফায়দা লুটতে ইউরিয়া, ফরমালিন, কার্বাইড সহ বিভিন্ন কেমিক্যাল পদার্থ খাদ্যদ্রব্যে মিশিয়ে তা বিষে পরিণত করে ফেলছে।

হাট বাজার ঘুরেও কেমিক্যাল মুক্ত মাছ পাওয়া যায় না কোথাও। আগে পাইকারি আড়ৎ গুলিতে প্রকাশ্যে মাছের স্তুপে ফরমালিন বা কেমিক্যাল যুক্ত পানি স্প্রে করা হতো কিন্তু প্রশাসনের নজরদারিতে তা এখন কমে গেলেও অভিনব উপায়ে মাছে ফরমালিন ব্যবহার করা হয়। যেমন- বড় মাছ তাজা অবস্থায় ফরমালিন ইনজেকশনের মাধ্যমে পুশ করা, ছোট মাছ ফরমালিন মিশ্রিত পানির ড্রামে চুবিয়ে তুলে ফেলা, ফরমালিন মিশ্রিত বরফ যা দেখতে হালকা বাদামি রঙের তা দিয়ে মাছকে চাপা দিয়ে রাখা ইত্যাদি।

বেকারীর কারখানায় খাবার সতেজ ও আকর্ষণীয় করার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণ অ্যাডেটিভ পদার্থ, টেক্সটাইল রং সহ বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহারে খাবার বিষাক্ত হয়ে পড়ে।

বাজারে এখন বিভিন্ন ফলের সমাহার যেমন:আম,জাম,কলা, পেঁপে পেয়ারা থেকে শুরু করে আপেল আঙ্গুর নাশপাতিসহ দেশী ও বিদেশী সব ফলই চোখে পড়ে। কিন্তু এই সব ফলই বিষে ভরা। অতিরিক্ত মুনাফা লাভের জন্য ফল গাছে অপরিপক্ক থাকা অবস্থায় ইথিলিন ও ইথরিল হরমোন অতিমাত্রায় স্প্রে করা হয় এবং ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফল পাকাতে ব্যবহার করা হয়। যারকারণে ফলগুলো রীতিমত  বিষে পরিণত হয়।তবে কেমিক্যাল ব্যবহার করে পাকানো ফলের সব অংশে সমান রং হবে এবং ফলের ভিতরের চামড়ার অংশে একটু তিতা হবে। এছাড়া ফলের এক অংশে টক অন্য অংশে মিষ্টি লাগবে।

আজকাল মুড়িতেও ইউরিয়া,হাইড্রোজ ব্যবহার করে লম্বা, সাদা ও আকর্ষণীয় করা হচ্ছে।এসব মুড়ির গায়ে অসংখ্য ছিদ্র থাকে, দেখতে খুব সাদা কিন্তু স্বাদ পানসে হয়ে যায়।

এসব ভেজাল- বিষাক্ত  খাদ্য  খেয়ে ক্যান্সার, কিডনি – লিভার বিকল হয়ে যাওয়া  সহ বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলনের ‘বিষাক্ত খাদ্য জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি’ শীর্ষক সেমিনারে বলা হয়, শুধু ভেজাল খাদ্য গ্রহণের ফলে দেশে প্রতি বছর প্রায় ৩ লাখ লোক ক্যান্সারে, ডায়াবেটিস রোগে ১ লাখ ৫০হাজার, কিডনি রোগে ২ লাখ লোক আক্রান্ত হচ্ছে। এছাড়া গর্ভবতী মায়ের শারীরিক জটিলতা সহ গর্ভজাত বিকলাঙ্গ শিশুর সংখ্যা প্রায় ১৫ লাখ। সুতরাং এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের জন্য কঠোর আইন প্রয়োগের পাশাপাশি গণ সচেতনতা ও দরকার।

Formalin in Food
Formalin in Food

আমরা  কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করলে খাদ্যদ্রব্যকে কেমিক্যাল মুক্ত করতে পারি।যেমন – মাছ ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করে সহজেই ফরমালিন মুক্ত করা যায়।মাছ কিনে এনে খুব ঠাণ্ডা পানিতে ধুয়ে এর পর প্রায় এক ঘণ্টা তাকে পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। ঠাণ্ডা পানির প্রভাবে মাছের শরীরের ফরমালিন কিছুটা বেরিয়ে যায়।এর পর লবণ পানি তৈরি করে তাতে কিছুক্ষণের জন্য ভিজিয়ে রাখুন মাছ। লবণ মাছের শরীরের ক্ষতিকর রাসায়নিককে সহজেই বের করে আনে।

এছাড়া প্রথমেই চাল ধোয়া পানি দিয়ে ধুয়ে নিন মাছ। তার পর সাধারণ পানি দিয়ে ডুবিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ। এতে সহজেই ফরমালিন সরে যাবে। 

ফল ও সবজিকে ফরমালিনমুক্ত করার সব চাইতে ভালো পদ্ধতি হলো- ভিনেগার ও পানির মিশ্রণে (পানিতে ১০% আয়তন অনুযায়ী) ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখা। এতে প্রায় ১০০ ভাগ ফরমালিন দূর হয়।

এছাড়া ফলমূল খাবার আগে সেটি হালকা গরম এবং লবণ মিশ্রিত পানিতে ১০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। এতে করে ফরমালিনের পরিমাণ প্রায় ৯৮ শতাংশ দূর হবে।

আশা করি এসব ঘরোয়া টিপস অনুসরণ করলে আমাদের কিছুটা উপকার হবে। পাশাপাশি খাদ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করণে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কতৃপক্ষের নজরদারি আরও কঠোর ও বিস্তৃত করতে হবে।

তথ্য সূত্র: বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন ও দৈনিক যুগান্তর

নাসরীন সুলতানা

প্রভাষক (রসায়ন বিভাগ)

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ

Daffodil International College Teachers Blog by rakib Mojumder (MH) Sir

আদর্শ শিক্ষক- আলোর পথের দিশারী

আদর্শ শিক্ষক- আলোর পথের দিশারী

একজন আদর্শ শিক্ষক সঠিক পথের দিশারী, পথ পরিদর্শক এবং আলোর পথের পথ প্রদর্শক। তাঁর দূরদর্শীতা, আকর্ষণীয় সুন্দর ব্যক্তিত্ব, সহনশীলতা, সহমর্মিতা, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ, মূল্যবোধ, চৌকষ ও কৌশলী ভূমিকা শিক্ষার্থীর শিখন প্রক্রিয়ায়, জ্ঞান অন্বেষণে, মেধার বিকাশ ও উন্নয়নে, চরিত্র গঠনে এক যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।

একজন নীতিবান ও বিবেকবান আদর্শ শিক্ষকের ছোঁয়ায় যেমনটি শিক্ষার্থীর মানসম্মত সুশিক্ষা সুনিশ্চিত হয় তেমনি শিক্ষার্থীদের মানবিক গুণাবলী, মানসিক উৎকর্ষ সাধন এবং মননের সৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।

আদর্শ শিক্ষকের কথা ও কাজের মধ্যে থাকে এক অপূর্ব মেলবন্ধন সমীকরণ। তাঁর আচার-ব্যবহার শিক্ষার্থীদের আদর্শবোধে উজ্জীবিত ও উদ্বুদ্ধ করে। যার ফলে শিক্ষার্থীদের মাঝে সাহস সঞ্চার হয় এবং শিক্ষার্থীরা চরম ও পরমভাবে অনুপ্রাণিত হয়। সর্বোপরি, আদর্শ শিক্ষকের সীমাহীন উৎসাহ পেয়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সব ভয়কে জয় করে সাফল্যের চূড়ায় উঠতে পারে এবং নিজেকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

আদর্শ শিক্ষকের মৌলিক মানবীয় গুণাবলী, অনুপম চারিত্রিক মাধুর্য, বুদ্ধিদীপ্ত উচ্চ নৈতিকতাসম্পন্ন জ্ঞান, সহযোগিতার মনোভাব, কর্তব্যনিষ্ঠা ও চিত্তাকর্ষক ব্যক্তিত্ব শিক্ষার্থীর মনে দাগ কাটে। যার ফলে শিক্ষার্থীর সাথে শিক্ষকের আত্মিক সম্পর্ক তৈরি হয়। ছাত্র-শিক্ষকের মধ্যকার এই সম্পর্ক এক অনাবিল, আদর্শিক ও যুগপৎ সম্পর্ক।

যেখানে মৌলিক কোন চাওয়া-পাওয়ার বিষয় সংযুক্ত থাকেনা, থাকে পরস্পরের প্রতি এক অকৃত্রিম ভালোবাসা ও অবিরাম শুভকামনা।

পরিশেষে, সকল আদর্শ শিক্ষকমন্ডলীর প্রতি রইল সশ্রদ্ধ সালাম, বিনম্র শ্রদ্ধা ও নিরন্তর ভালোবাসা।

ধন্যবাদান্তে
রাকিব মজুমদার
সিনিয়র প্রভাষক,
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল কলেজ, ঢাকা।